আমাদের দৈনন্দিন জীবনে গতিশীল বস্তুর সঙ্গে আমাদের এমন অনেক সংযোগ রয়েছে যার সঙ্গে আমরা সচেতনভাবে বা অসচেতনভাবে জড়িত। গতিশীল বস্তুর গতি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যখন কোন গতিশীল বস্তুর বেগ বা দিক পরিবর্তন করে, তখন তা আমাদের মনে করা হয় যে বস্তুটি কোন শক্তির প্রভাবে এসেছে। এই শক্তিকেই বলা হয় ত্বরণ।
ত্বরণের পরিমাণ ও দিক নির্ধারণ করে বস্তুর উপর কতটুকু বাহ্যিক শক্তি প্রয়োগ হচ্ছে তা বোঝা যায়। আজকের পোস্টে ত্বরণের ধরণ, পরিমাপ এবং প্রয়োগ ও প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আশা করি এই পোস্ট থেকে আমরা ত্বরণের বিষয়ে গভীরভাবে জানতে পারবো।
অর্থাৎ সময়ের সাথে কোনো বস্তুর বেগের পরিবর্তনের হারকে ত্বরণ বলা হয়।
ত্বরণ একটি ভেক্টর রাশি। কোনো বস্তুর ত্বরণ জানতে হলে বস্তুটির বেগের পরিবর্তনের হার এবং উক্ত পরিবর্তনের দিক উভয়ই জানতে হয় ।
ত্বরণ কি তা সহজে বুঝতে একটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে:
ধরুন, একটি গাড়ি প্রতি সেকেন্ডে 5 মিটার বেগে ছুটছে। 10 সেকেন্ড পর গাড়িটির বেগ হয়েছে 10 মিটার/সেকেন্ড। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে গাড়ির বেগ 5 মিটার করে বেড়েছে।
সুতরাং, 10 সেকেন্ডে গাড়ির বেগ বৃদ্ধি = 10x5 = 50 মিটার
অর্থাৎ, প্রতি সেকেন্ডে গাড়ির বেগ বৃদ্ধির হার = 50/10 = 5 মিটার/সেকেন্ড
সুতরাং, গাড়ির ত্বরণ = 5 মিটার/সেকেন্ড-এর বর্গ
এভাবে দেখা যায়, ত্বরণ হল সময়ের সাথে সাথে বেগের পরিবর্তনের হার। একইভাবে দিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও ত্বরণ প্রযোজ্য।
ত্বরণের একক হল মিটার/সেকেন্ড-এর বর্গ (m/s2)। ত্বরণ পরিমাপ করা যায় অ্যাক্সিলারোমিটার ব্যবহার করে। ত্বরণের জ্ঞান দিয়ে গতিবিদ্যার সমস্যা সহজে সমাধান করা যায়।
ত্বরণের পরিমাণ ও দিক নির্ধারণ করে বস্তুর উপর কতটুকু বাহ্যিক শক্তি প্রয়োগ হচ্ছে তা বোঝা যায়। আজকের পোস্টে ত্বরণের ধরণ, পরিমাপ এবং প্রয়োগ ও প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আশা করি এই পোস্ট থেকে আমরা ত্বরণের বিষয়ে গভীরভাবে জানতে পারবো।
ত্বরণ কাকে বলে :-
কোন গতিশীল বস্তুর বেগের মান যদি ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন বস্তুটি ত্বারিত হয়েছে বলা হয়। গতিশীল বস্তুর বেগের মান অথবা দিক কিংবা উভয়ের পরিবর্তন হলে বস্তু ত্বরণ হয়। সময়ের সাথে বেগ বৃদ্ধির হারকে ত্বরণ (Acceleration) বলে।অর্থাৎ সময়ের সাথে কোনো বস্তুর বেগের পরিবর্তনের হারকে ত্বরণ বলা হয়।
ত্বরণ একটি ভেক্টর রাশি। কোনো বস্তুর ত্বরণ জানতে হলে বস্তুটির বেগের পরিবর্তনের হার এবং উক্ত পরিবর্তনের দিক উভয়ই জানতে হয় ।
ত্বরণ কি তা সহজে বুঝতে একটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে:
ধরুন, একটি গাড়ি প্রতি সেকেন্ডে 5 মিটার বেগে ছুটছে। 10 সেকেন্ড পর গাড়িটির বেগ হয়েছে 10 মিটার/সেকেন্ড। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে গাড়ির বেগ 5 মিটার করে বেড়েছে।
সুতরাং, 10 সেকেন্ডে গাড়ির বেগ বৃদ্ধি = 10x5 = 50 মিটার
অর্থাৎ, প্রতি সেকেন্ডে গাড়ির বেগ বৃদ্ধির হার = 50/10 = 5 মিটার/সেকেন্ড
সুতরাং, গাড়ির ত্বরণ = 5 মিটার/সেকেন্ড-এর বর্গ
এভাবে দেখা যায়, ত্বরণ হল সময়ের সাথে সাথে বেগের পরিবর্তনের হার। একইভাবে দিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও ত্বরণ প্রযোজ্য।
ত্বরণের একক হল মিটার/সেকেন্ড-এর বর্গ (m/s2)। ত্বরণ পরিমাপ করা যায় অ্যাক্সিলারোমিটার ব্যবহার করে। ত্বরণের জ্ঞান দিয়ে গতিবিদ্যার সমস্যা সহজে সমাধান করা যায়।
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.