আপনাকে স্বাগতম! আজকের এই পোস্টে আমরা জটিল চতুর্ভুজ কাকে বলে এ সম্পর্কে আলোচনা করব।
যে চতুর্ভুজের একটি বাহু অন্য বাহুর ছেদক হয় অথবা একটি বাহু অন্য বাহুকে শীর্ষ ব্যতীত অন্য কোন বিন্দুতে ছেদ করে, তাকে জটিল চতুর্ভুজ বলা হয়।
এই জটিল চতুর্ভুজে দুটি প্রবৃদ্ধ কোণ এবং দুটি সংকীর্ণ কোণ থাকে। এছাড়া এর সকল কোণের পরিমাপের সমষ্টি ৭২০ ডিগ্রি হয়।
জটিল চতুর্ভুজকে অনেক সময় ক্রস চতুর্ভুজও বলা হয়। কারণ এতে দুটি বাহু পরস্পরকে ছেদ করে। এই রকম জটিল চতুর্ভুজের গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে আজকের পোস্টে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।
আশা করি এই পোস্ট আপনার কাছে জটিল চতুর্ভুজের সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট করবে। চলুন শুরু করা যাক!
যে চতুর্ভুজের একটি বাহু অন্য বাহুর ছেদক হয় অথবা একটি বাহু অন্য বাহুকে শীর্ষ ব্যতীত অন্য কোন বিন্দুতে ছেদ করে, তাকে জটিল চতুর্ভুজ বলা হয়।
অর্থাৎ, যে চতুর্ভুজের দুটি বাহু পরস্পরকে কেবল শীর্ষবিন্দুতে ছেদ করে না, বরং অন্য কোন বিন্দুতেও ছেদ করে, সেটিকে জটিল চতুর্ভুজ বলা হয়।
আরও পড়ুনঃ সূক্ষ্ম কোণ কি ?
যে চতুর্ভুজের একটি বাহু অন্য বাহুর ছেদক হয় অথবা একটি বাহু অন্য বাহুকে শীর্ষ ব্যতীত অন্য কোন বিন্দুতে ছেদ করে, তাকে জটিল চতুর্ভুজ বলা হয়।
এই জটিল চতুর্ভুজে দুটি প্রবৃদ্ধ কোণ এবং দুটি সংকীর্ণ কোণ থাকে। এছাড়া এর সকল কোণের পরিমাপের সমষ্টি ৭২০ ডিগ্রি হয়।
জটিল চতুর্ভুজকে অনেক সময় ক্রস চতুর্ভুজও বলা হয়। কারণ এতে দুটি বাহু পরস্পরকে ছেদ করে। এই রকম জটিল চতুর্ভুজের গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে আজকের পোস্টে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।
আশা করি এই পোস্ট আপনার কাছে জটিল চতুর্ভুজের সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট করবে। চলুন শুরু করা যাক!
জটিল চতুর্ভুজ কাকে বলে :-
জটিল চতুর্ভুজ কাকে বলে তার সংজ্ঞা হল:যে চতুর্ভুজের একটি বাহু অন্য বাহুর ছেদক হয় অথবা একটি বাহু অন্য বাহুকে শীর্ষ ব্যতীত অন্য কোন বিন্দুতে ছেদ করে, তাকে জটিল চতুর্ভুজ বলা হয়।
অর্থাৎ, যে চতুর্ভুজের দুটি বাহু পরস্পরকে কেবল শীর্ষবিন্দুতে ছেদ করে না, বরং অন্য কোন বিন্দুতেও ছেদ করে, সেটিকে জটিল চতুর্ভুজ বলা হয়।
আরও পড়ুনঃ সূক্ষ্ম কোণ কি ?
এছাড়াও জটিল চতুর্ভুজে থাকে:
সুতরাং এই বৈশিষ্ট্যগুলো থাকলে কোন চতুর্ভুজকে জটিল চতুর্ভুজ বলা হয়।
জটিল চতুর্ভুজে দুটি বাহু পরস্পরকে শীর্ষ ছাড়াও অন্য কোথাও ছেদ করে। এটি এর মূল বৈশিষ্ট্য।
২. দুটি প্রবৃদ্ধ কোণ এবং দুটি সংকীর্ণ কোণ থাকে:
প্রবৃদ্ধ কোণের পরিমাপ 180 ডিগ্রির বেশি এবং সংকীর্ণ কোণের পরিমাপ 180 ডিগ্রির কম।
৩. কোণগুলোর মোট পরিমাপ 720 ডিগ্রি:
চারটি কোণের মোট পরিমাপ সবসময় 720 ডিগ্রি হয়।
৪. দুটি বরাবর বাহু থাকে:
উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো জটিল চতুর্ভুজে সবসময় দুটি বরাবর বাহু থাকে।
৫. কোন কোণের বিপরীত বাহুর দৈর্ঘ্য সমান হয় না:
একটি কোণের বিপরীত বাহুর দৈর্ঘ্য অন্য কোণের বিপরীত বাহুর দৈর্ঘ্যের সমান হয় না।।
এগুলো হল জটিল চতুর্ভুজের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো।
জটিল চতুর্ভুজাকার স্থাপত্র নির্মাণে ব্যবহৃত হয় যেমন ট্রাস ব্রিজ, স্পেস ফ্রেম ইত্যাদি। এগুলো শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল।
২. জ্যামিতিতে:
জটিল চতুর্ভুজ এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলো জ্যামিতি ও গণিতের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে ব্যবহৃত হয়।
৩. আয়তক্ষেত্র হিসাব করা:
কোন জটিল চতুর্ভুজের আয়তক্ষেত্র বের করতে এর বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যবহার করা হয়।
৪. মানচিত্র পড়তে:
মানচিত্রে জটিল চতুর্ভুজাকার আকার ব্যবহার করা হয় ভূ-স্থান চিহ্নিত করার জন্য।
৫. কম্পিউটার গ্রাফিক্স:
কম্পিউটার গ্রাফিক্স এ জটিল চতুর্ভুজ ব্যবহার করা হয় ছবির প্রকৃতি তৈরিতে।
এভাবে জ্যামিতি, স্থাপত্র নির্মাণ, মানচিত্র ইত্যাদি এলাকায় জটিল চতুর্ভুজের বিভিন্নভাবে ব্যবহার হয়।
- - দুটি প্রবৃদ্ধ কোণ (যার পরিমাপ 180 ডিগ্রির বেশি)
- - দুটি সংকীর্ণ কোণ (যার পরিমাপ 180 ডিগ্রির কম)
- - সকল কোণের পরিমাপের সমষ্টি 720 ডিগ্রি
সুতরাং এই বৈশিষ্ট্যগুলো থাকলে কোন চতুর্ভুজকে জটিল চতুর্ভুজ বলা হয়।
জটিল চতুর্ভুজের বৈশিষ্ট্যগুলো :-
১. দুটি বাহু পরস্পরকে কেবল শীর্ষবিন্দুতে ছেদ করে না, অন্য কোন বিন্দুতেও ছেদ ঘটে:জটিল চতুর্ভুজে দুটি বাহু পরস্পরকে শীর্ষ ছাড়াও অন্য কোথাও ছেদ করে। এটি এর মূল বৈশিষ্ট্য।
২. দুটি প্রবৃদ্ধ কোণ এবং দুটি সংকীর্ণ কোণ থাকে:
প্রবৃদ্ধ কোণের পরিমাপ 180 ডিগ্রির বেশি এবং সংকীর্ণ কোণের পরিমাপ 180 ডিগ্রির কম।
৩. কোণগুলোর মোট পরিমাপ 720 ডিগ্রি:
চারটি কোণের মোট পরিমাপ সবসময় 720 ডিগ্রি হয়।
৪. দুটি বরাবর বাহু থাকে:
উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো জটিল চতুর্ভুজে সবসময় দুটি বরাবর বাহু থাকে।
৫. কোন কোণের বিপরীত বাহুর দৈর্ঘ্য সমান হয় না:
একটি কোণের বিপরীত বাহুর দৈর্ঘ্য অন্য কোণের বিপরীত বাহুর দৈর্ঘ্যের সমান হয় না।।
এগুলো হল জটিল চতুর্ভুজের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো।
আরও পড়ুনঃ সম্পূরক কোণ কাকে বলে?
জটিল চতুর্ভুজের ব্যবহার :-
১. স্থাপত্র নির্মাণে:জটিল চতুর্ভুজাকার স্থাপত্র নির্মাণে ব্যবহৃত হয় যেমন ট্রাস ব্রিজ, স্পেস ফ্রেম ইত্যাদি। এগুলো শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল।
২. জ্যামিতিতে:
জটিল চতুর্ভুজ এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলো জ্যামিতি ও গণিতের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে ব্যবহৃত হয়।
৩. আয়তক্ষেত্র হিসাব করা:
কোন জটিল চতুর্ভুজের আয়তক্ষেত্র বের করতে এর বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যবহার করা হয়।
৪. মানচিত্র পড়তে:
মানচিত্রে জটিল চতুর্ভুজাকার আকার ব্যবহার করা হয় ভূ-স্থান চিহ্নিত করার জন্য।
৫. কম্পিউটার গ্রাফিক্স:
কম্পিউটার গ্রাফিক্স এ জটিল চতুর্ভুজ ব্যবহার করা হয় ছবির প্রকৃতি তৈরিতে।
এভাবে জ্যামিতি, স্থাপত্র নির্মাণ, মানচিত্র ইত্যাদি এলাকায় জটিল চতুর্ভুজের বিভিন্নভাবে ব্যবহার হয়।
আরও পড়ুনঃ সরল চতুর্ভুজ কাকে বলে?
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.