ধ্বনি বিজ্ঞান কাকে বলে :-
ভাষা বিশ্লেষণ করলে তার মূলে পাওয়া যায় কিছু বিচিত্র ধ্বনি। ভাষা বাক্য ভিত্তিক। স্পষ্ট উচ্চারিত অর্থযুক্ত ধ্বনি সমষ্টি তথা শব্দের সাহায্যে মানুষ যখন পরস্পরের সঙ্গে ভাব বিনিময় করে থাকে তখন তাকে ভাষা' বলে।
আমরা যখন কথা বলি, তখন ফুসফুস থেকে নিংশ্বাসবায়ূ শ্বাসনালির ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় স্বরতন্ত্রীতে, মুখ ও নাসিকার কোন কোন অংশে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে যে বায়ু তরঙ্গের সৃষ্টি করে একে ধ্বনি তরঙ্গ বলে।
এই ধ্বনি তরঙ্গ বায়ুতে প্রবাহিত হয়ে কখনো শ্রোতার কর্ণমূলে পৌঁছয় এবং ক্রমশ তা স্নায়ু তন্ত্রীর মধ্য দিয়ে মস্তিষ্কে প্রবেশ করে। এই তিনটি স্তরের মধ্য দিয়ে বক্তার বক্তব্য উচ্চারিত ধ্বনি রূপে ধ্বনিতরঙ্গ রূপে এবং শ্রুতি রূপে শ্রোতার কানে পৌঁছলে সেই শ্রবন প্রক্রিয়াকে উচ্চারণ মূলক ধ্বনি বিজ্ঞান (Articulatory Phonetics) বলে।
আমরা যখন কথা বলি, তখন ফুসফুস থেকে নিংশ্বাসবায়ূ শ্বাসনালির ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় স্বরতন্ত্রীতে, মুখ ও নাসিকার কোন কোন অংশে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে যে বায়ু তরঙ্গের সৃষ্টি করে একে ধ্বনি তরঙ্গ বলে।
এই ধ্বনি তরঙ্গ বায়ুতে প্রবাহিত হয়ে কখনো শ্রোতার কর্ণমূলে পৌঁছয় এবং ক্রমশ তা স্নায়ু তন্ত্রীর মধ্য দিয়ে মস্তিষ্কে প্রবেশ করে। এই তিনটি স্তরের মধ্য দিয়ে বক্তার বক্তব্য উচ্চারিত ধ্বনি রূপে ধ্বনিতরঙ্গ রূপে এবং শ্রুতি রূপে শ্রোতার কানে পৌঁছলে সেই শ্রবন প্রক্রিয়াকে উচ্চারণ মূলক ধ্বনি বিজ্ঞান (Articulatory Phonetics) বলে।
আরও পড়ুনঃ বাগযন্ত্র কাকে বলে?
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.