বাগযন্ত্র কাকে বলে ও কয়টি?
ধ্বনিবিজ্ঞানে উচ্চারণ মূলক আলোচনা টুকু ভাষা বিজ্ঞান চর্চার আবিষ্কার রূপে বিবেচিত হয়ে থাকে। এই উচ্চারণ প্রক্রিয়ার প্রধান অঙ্গ বাগযন্ত্র।
ভাষা হচ্ছে মানুষের বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনির সমষ্টি। আবার, দেহের যে সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বা যন্ত্রের সাহায্যে আমরা কথাবলি তথা নানা প্রকারধ্বনি উচ্চারণ করে থাকি, তাকে বলা হয় বাগযন্ত্র (Vocal Organ ) ।
মুখ, নাসিকা, কণ্ঠ, জিহ্বা, ফুসফুস প্রভৃতি অঙ্গ-প্রতঙ্গের বিভিন্ন অংশের সাহায্যে ভাষায় ব্যবহৃত বা ব্যবহারযোগ্য ধ্বনিগুলি উচ্চারিত হয় বলে এগুলিকে একত্রে বাগযন্ত্র বলে।
আরও সহজ ভাষায় বললে ধ্বনি গুলিকে উচ্চারণ করতে গেলে মুখের কয়েকটি অংশকে কাজে লাগাতে হয়, সেগুলোকেই একযোগে বাগযন্ত্র বলে।
আমাদের মোট সাতটি বাগযন্ত্র আছে। যথা-জিভ,কণ্ঠ বা গলা,তালু, মূর্ধা বা তালুর উপরের অংশ, দন্ত বা দাঁত, ওষ্ঠ বা ঠোঁট এবং নাসিকা বা নাক । এগুলোর সাহায্যে মানুষ কথা বলে ।
ভাষা হচ্ছে মানুষের বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনির সমষ্টি। আবার, দেহের যে সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বা যন্ত্রের সাহায্যে আমরা কথাবলি তথা নানা প্রকারধ্বনি উচ্চারণ করে থাকি, তাকে বলা হয় বাগযন্ত্র (Vocal Organ ) ।
মুখ, নাসিকা, কণ্ঠ, জিহ্বা, ফুসফুস প্রভৃতি অঙ্গ-প্রতঙ্গের বিভিন্ন অংশের সাহায্যে ভাষায় ব্যবহৃত বা ব্যবহারযোগ্য ধ্বনিগুলি উচ্চারিত হয় বলে এগুলিকে একত্রে বাগযন্ত্র বলে।
আরও সহজ ভাষায় বললে ধ্বনি গুলিকে উচ্চারণ করতে গেলে মুখের কয়েকটি অংশকে কাজে লাগাতে হয়, সেগুলোকেই একযোগে বাগযন্ত্র বলে।
আমাদের মোট সাতটি বাগযন্ত্র আছে। যথা-জিভ,কণ্ঠ বা গলা,তালু, মূর্ধা বা তালুর উপরের অংশ, দন্ত বা দাঁত, ওষ্ঠ বা ঠোঁট এবং নাসিকা বা নাক । এগুলোর সাহায্যে মানুষ কথা বলে ।
আরও পড়ুনঃ ধ্বনিতত্ত্ব কাকে বলে?
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.