প্রাচীন ভারতীবর্ষে প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে বহুদেশের মানুষের আগমন ঘটেছে। পরবর্তী সময়ে ভিনদেশী শাসকরা এদেশ শাসন করেছে। তাই বাংলা ভাষায় আরবি, ফারসি, ইংরেজি, ওলন্দাজ বহু ভাষার শব্দ প্রবেশ করেছে। উপসর্গের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। কিছু বিদেশী উপসর্গের ব্যবহার বাংলা ভাষায় সহজেই লক্ষ্য করা যায়।
১. কার- কারবার তার কাজ-কারবার আমার পছন্দ হচ্ছে না।
২. দর- দরখাস্ত আকিব জামান ছুটির জন্য দরখাস্ত করেছে।
৩. না- নাবালক : নাবালক ছেলেকে বিশ্বাস করে সে ভুল করেছে।
৪. নিম- নিমরাজি মনি বিয়েতে নিমরাজি হয়ে আছে।
৫. ফি- ফি-সন : ফি-সন এই সময়েই লোকটি টাকা চাইতে আসে।
৬. বদ-বদরাগী : বড় সাহেব খুব বদরাগী, কথায় কথায় সে রাগ করে।
৭. বে- বেকায়দা : আদিব জামান কাজটা নিয়ে বড় বেকায়দায় আছে।
৮. ব -বমাল চোর বমাল গ্রেফতার হলো।
৯. কম- কমজোর ভাল খেয়ে না খেয়ে তার শরীরে কম জোর।
১০. আম- আমদরবার : জনতার আমদরবারে যাব এবং এই অন্যায়ের বিচার হবে।
১১. খাস- খাসকামরা রাজার খাসকামরায় মন্ত্রি প্রবেশ করল।
১২. লা- লা-জওয়াব খুব তো পণ্ডিতি দেখালো, এখন দেখছি স্যারের সামনে লা-জওয়াব।
১৩. বাজে -বাজে কথা তোমার বাজে কথায় কান দেয়ার মতো সময় আমার নেই।
১৪. গর- গরমিল হিসেবে গরমিল থাকায় বড় সাহেব চুক্তিতে সই করেননি।
১৫. ফুল- ফুলহাতা : আসলাম সাহেব আজ ফুলহাতা শার্ট পরেছেন ।
১৬. হাফ- হাফহাতা : গরমকালে হাফহাতা শার্ট পরাই ভালো।
১৭. হাফ-নেতা : আজকাল হাফনেতার দাপট বেশি।
১৮. হর- হরতাল : হরতালে দেশের অর্থনেতিক অবস্থা নাজুক করে দেয়।
এছাড়াও নিচে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বিদেশি উপসর্গের ব্যবহার দেখানো হলো
বিদেশি উপসর্গ কাকে বলে :-
যে সব বিদেশী উপসর্গ শব্দের পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে বাংলা ভাষার ব্যবহৃত এই উপসর্গসমূহকে বিদেশী উপসর্গ বলে।
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি শব্দের সঙ্গে যেসব উপসর্গ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে তাদেরকে বিদেশী উপসর্গ বলা হয়।
এসব বিদেশি উপসর্গের মধ্যে আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি ইত্যাদি ভাষার উপসর্গ বহুলভাবে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। দীর্ঘদিন যাবৎ এসব উপসর্গ ব্যবহারের ফলে বাংলা ভাষার সঙ্গে বেমালুম মিশে গেছে। বাংলা ভাষায় ঠিক কতগুলো বিদেশী উপসর্গ ব্যবহৃত তা জানা নেই।
আরও পড়ুনঃ উপসর্গ কাকে বলে?
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি শব্দের সঙ্গে যেসব উপসর্গ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে তাদেরকে বিদেশী উপসর্গ বলা হয়।
এসব বিদেশি উপসর্গের মধ্যে আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি ইত্যাদি ভাষার উপসর্গ বহুলভাবে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। দীর্ঘদিন যাবৎ এসব উপসর্গ ব্যবহারের ফলে বাংলা ভাষার সঙ্গে বেমালুম মিশে গেছে। বাংলা ভাষায় ঠিক কতগুলো বিদেশী উপসর্গ ব্যবহৃত তা জানা নেই।
আরও পড়ুনঃ উপসর্গ কাকে বলে?
১. কার- কারবার তার কাজ-কারবার আমার পছন্দ হচ্ছে না।
২. দর- দরখাস্ত আকিব জামান ছুটির জন্য দরখাস্ত করেছে।
৩. না- নাবালক : নাবালক ছেলেকে বিশ্বাস করে সে ভুল করেছে।
৪. নিম- নিমরাজি মনি বিয়েতে নিমরাজি হয়ে আছে।
৫. ফি- ফি-সন : ফি-সন এই সময়েই লোকটি টাকা চাইতে আসে।
৬. বদ-বদরাগী : বড় সাহেব খুব বদরাগী, কথায় কথায় সে রাগ করে।
৭. বে- বেকায়দা : আদিব জামান কাজটা নিয়ে বড় বেকায়দায় আছে।
৮. ব -বমাল চোর বমাল গ্রেফতার হলো।
৯. কম- কমজোর ভাল খেয়ে না খেয়ে তার শরীরে কম জোর।
১০. আম- আমদরবার : জনতার আমদরবারে যাব এবং এই অন্যায়ের বিচার হবে।
১১. খাস- খাসকামরা রাজার খাসকামরায় মন্ত্রি প্রবেশ করল।
১২. লা- লা-জওয়াব খুব তো পণ্ডিতি দেখালো, এখন দেখছি স্যারের সামনে লা-জওয়াব।
১৩. বাজে -বাজে কথা তোমার বাজে কথায় কান দেয়ার মতো সময় আমার নেই।
১৪. গর- গরমিল হিসেবে গরমিল থাকায় বড় সাহেব চুক্তিতে সই করেননি।
১৫. ফুল- ফুলহাতা : আসলাম সাহেব আজ ফুলহাতা শার্ট পরেছেন ।
১৬. হাফ- হাফহাতা : গরমকালে হাফহাতা শার্ট পরাই ভালো।
১৭. হাফ-নেতা : আজকাল হাফনেতার দাপট বেশি।
১৮. হর- হরতাল : হরতালে দেশের অর্থনেতিক অবস্থা নাজুক করে দেয়।
আরও পড়ুনঃ বাংলা উপসর্গ কাকে বলে?
এছাড়াও নিচে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বিদেশি উপসর্গের ব্যবহার দেখানো হলো
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.