সমোন্নতি রেখা কাকে বলে :-
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সমান উচ্চতাবিশিষ্ট স্থানগুলোকে মানচিত্রের ওপর যে রেখা দ্বারা সংযুক্ত করা হয় সে রেখাকে সমোন্নতি রেখা বা সমান উচ্চতা বিশিষ্ট রেখা বলে।আর যে মানচিত্রে ভূমিরূপের প্রকৃতি সমোন্নতি রেখার সাহায্যে দেখানো হয়, তাকে সমোন্নতি রেখা মানচিত্র বলে।
যেমন- কোনো পাহাড়, মালভূমি বা দ্বীপের মানচিত্র বিভিন্ন উচ্চতার উপর দিয়ে অঙ্কিত সমোন্নতি রেখা দ্বারা উচ্চতা দেখানো হয়।
এছাড়া সমোন্নতি রেখা রাস্তাঘাট, জলাধার, বসতি নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক পরিকল্পনার রূপায়নে সাহায্য করে থাকে।
আরও পড়ুন :- মানচিত্র স্কেল কাকে বলে?
২. দুটি স্থানের উচ্চতা ও দূরত্বের পরিমাণ জানা থাকলে প্রকৃত ঢাল নির্ণয় করা যায় ।
৩. ঘন সন্নিবেশিত সমোন্নতি রেখা খাড়া ঢাল এবং হালকা সন্নিবেশিত সমোন্নতি রেখা স্বাভাবিক ঢাল নির্দেশ করে।
৪. এ পদ্ধতির মাধ্যমে আপেক্ষিক ঢাল এবং ঢালের প্রকৃতি পরিমাপ করা যায়।
৫. সমোন্নতি রেখাগুলো সহজে অঙ্কন করা যায় এবং এগুলো মানচিত্রের অন্যান্য বর্ণনা বা তথ্য প্রকাশে বাধার সৃষ্টি করে না।
৬. স্বল্প কল্পনাশক্তি এবং অভ্যাসের মাধ্যমে সমোন্নতি রেখা দ্বারা যে কোনো দেশের ভূ-প্রকৃতির চিত্র অঙ্কন করা সম্ভব।
২. প্রকৃত জরিপের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানের উচ্চতা নিরূপণ করা হয় বলে সমোন্নতি রেখার মাধ্যমে ভূমির বন্ধুরতা নির্দেশ অত্যন্ত ধীর, মন্থর ও ব্যয়বহুল পদ্ধতি।
৩. সমোন্নতি রেখা অঙ্কন করতে হলে প্রথমে বিভিন্ন স্থানের ভূমি জরিপ করে এদের উচ্চতা নির্ণয় করতে হয়।
৪. স্কেলের মধ্যে অনুপাত ঠিক না থাকলে উচ্চতা ঠিক বুঝা যায় না।
৫. অনেক সময় সমোন্নতি রেখাগুলো এত গায়ে গায়ে আঁকা থাকে যে, এদের উচ্চতার পরিমাপ লিখে রাখা সম্ভব হয় না।
সমোন্নতি রেখার গুরুত্ব ও সুবিধা :-
১. সমোন্নতি রেখার সাহায্যে কোনো স্থানের কোন দিক চালু তা বুঝতে পারা যায়।২. দুটি স্থানের উচ্চতা ও দূরত্বের পরিমাণ জানা থাকলে প্রকৃত ঢাল নির্ণয় করা যায় ।
৩. ঘন সন্নিবেশিত সমোন্নতি রেখা খাড়া ঢাল এবং হালকা সন্নিবেশিত সমোন্নতি রেখা স্বাভাবিক ঢাল নির্দেশ করে।
৪. এ পদ্ধতির মাধ্যমে আপেক্ষিক ঢাল এবং ঢালের প্রকৃতি পরিমাপ করা যায়।
৫. সমোন্নতি রেখাগুলো সহজে অঙ্কন করা যায় এবং এগুলো মানচিত্রের অন্যান্য বর্ণনা বা তথ্য প্রকাশে বাধার সৃষ্টি করে না।
৬. স্বল্প কল্পনাশক্তি এবং অভ্যাসের মাধ্যমে সমোন্নতি রেখা দ্বারা যে কোনো দেশের ভূ-প্রকৃতির চিত্র অঙ্কন করা সম্ভব।
সমোন্নতি রেখার অসুবিধা :-
১. এ পদ্ধতির প্রধান অসুবিধা হচ্ছে যে, সমোন্নতি রেখার ব্যবধানের চেয়ে কম উচ্চতা বিশিষ্ট স্থান সমোন্নতি রেখা দ্বারা প্রকাশ করা যায় না।২. প্রকৃত জরিপের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানের উচ্চতা নিরূপণ করা হয় বলে সমোন্নতি রেখার মাধ্যমে ভূমির বন্ধুরতা নির্দেশ অত্যন্ত ধীর, মন্থর ও ব্যয়বহুল পদ্ধতি।
৩. সমোন্নতি রেখা অঙ্কন করতে হলে প্রথমে বিভিন্ন স্থানের ভূমি জরিপ করে এদের উচ্চতা নির্ণয় করতে হয়।
৪. স্কেলের মধ্যে অনুপাত ঠিক না থাকলে উচ্চতা ঠিক বুঝা যায় না।
৫. অনেক সময় সমোন্নতি রেখাগুলো এত গায়ে গায়ে আঁকা থাকে যে, এদের উচ্চতার পরিমাপ লিখে রাখা সম্ভব হয় না।
আরও পড়ুন :- সৌরজগৎ কাকে বলে?
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.