কোম্পানির মূলধন অনেকগুরো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শেয়ারে বিভক্ত এবং প্রত্যেকটি শেয়ারের একটি আংকিক মূল্য থাকে। অর্থাৎ কোম্পানির মূলধন বহুবিধ সমমূল্যের ভগ্নাংশের সমষ্টি। একেকটি ভগ্নাংশ একেকটি শেয়ার দ্বারা চিহ্নিত। এই শেয়ারগুলো যখন সম্পূর্ণরূপে পরিশোধিত হয় তখন এগুলোকে অসম মূল্যবিশিষ্ট অংশরূপে প্রকাশ করা যায়। সবগুলো পূর্ণ আদায়ী শেয়ারের এই রূপকে স্টক বলা হয়।
১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনে স্টকের কোনো সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি। তবে উক্ত আইনের ২(১-ধ) ধারায় বলা হয়েছে, “ব্যক্ত বা অব্যক্তভাবে কোনো স্টক ও শেয়ারের মধ্যে পার্থক্য প্রকাশ পেলে সে স্টক ব্যতীত অন্যান্য স্টক শেয়ারের অন্তর্ভুক্ত হবে।
১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনে স্টকের কোনো সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি। তবে উক্ত আইনের ২(১-ধ) ধারায় বলা হয়েছে, “ব্যক্ত বা অব্যক্তভাবে কোনো স্টক ও শেয়ারের মধ্যে পার্থক্য প্রকাশ পেলে সে স্টক ব্যতীত অন্যান্য স্টক শেয়ারের অন্তর্ভুক্ত হবে।
আরও পড়ুন:- শেয়ার সার্টিফিকেট কি?
১৯৫৬ সালের ভারতীয় কোম্পানি আইনের ২(৪৬) ধারায় বর্ণিত আছে যে, "Share includes stock" এ আইনের ৯৪ (১-গ) ধারায় বলা হয়েছে, "শেয়ারকে স্টকে পরিণত করা যায়। তবে কেবলমাত্র পূর্ণমূল্য আদায়কৃত শেয়ারসমূহই স্টকে পরিণত করা যায়"।
১৯৫৬ সালের ভারতীয় কোম্পানি আইনের ২(৪৬) ধারায় বর্ণিত আছে যে, "Share includes stock" এ আইনের ৯৪ (১-গ) ধারায় বলা হয়েছে, "শেয়ারকে স্টকে পরিণত করা যায়। তবে কেবলমাত্র পূর্ণমূল্য আদায়কৃত শেয়ারসমূহই স্টকে পরিণত করা যায়"।
স্টককে বিভিন্ন মূল্যের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করা যায়। স্টকের সবগুলো ভগ্নাংশের মূল্য একইরূপ হতে হবে এমন কোনো নিয়ম নেই। এগুলো ভিন্ন ভিন্ন মূল্যেরও হতে পারে। যেমন- ৫ টাকার স্টক, ৫০ টাকার স্টক ইত্যাদি।
অর্থাৎ স্টক বিভাজ্য। স্টককে ভগ্নাংশে ক্রয়বিক্রয় করা যায়, যা শেয়ারের বেলায় সম্ভব নয়। পরিমেল নিয়মাবলির বিধান অনুযায়ী যে কোনো লিমিটেড কোম্পানি তার পূর্ণ-আদায়ী শেয়ারকে স্টকে শেয়ারে রূপান্তরিত করতে পারে। তবে শেয়ারকে স্টকে রূপান্তরিত করার পূর্বে সাধারণ সভার অনুমোদন প্রয়োজন। কোম্পানি ইচ্ছে করলে সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত অনুসারে স্টককে আবার শেয়ারে রূপান্তরিত করতে পারে। স্টককে শেয়ারে পরিবর্তিন করা হলে তা নিবন্ধককে জানানো আবশ্যক।
উল্লেখ্য, আমাদের দেশে শেয়ার ও স্টকের মধ্যে পার্থক্য দেখানো হলেও বিশ্বের কয়েকটি দেশে এ দুয়ের মধ্যে পার্থক্য করা হয় না। সেখানে সাধারণ শেয়ারকে স্টক হিসেবে অভিহিত করা হয়। এদের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্যতম।
অর্থাৎ স্টক বিভাজ্য। স্টককে ভগ্নাংশে ক্রয়বিক্রয় করা যায়, যা শেয়ারের বেলায় সম্ভব নয়। পরিমেল নিয়মাবলির বিধান অনুযায়ী যে কোনো লিমিটেড কোম্পানি তার পূর্ণ-আদায়ী শেয়ারকে স্টকে শেয়ারে রূপান্তরিত করতে পারে। তবে শেয়ারকে স্টকে রূপান্তরিত করার পূর্বে সাধারণ সভার অনুমোদন প্রয়োজন। কোম্পানি ইচ্ছে করলে সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত অনুসারে স্টককে আবার শেয়ারে রূপান্তরিত করতে পারে। স্টককে শেয়ারে পরিবর্তিন করা হলে তা নিবন্ধককে জানানো আবশ্যক।
উল্লেখ্য, আমাদের দেশে শেয়ার ও স্টকের মধ্যে পার্থক্য দেখানো হলেও বিশ্বের কয়েকটি দেশে এ দুয়ের মধ্যে পার্থক্য করা হয় না। সেখানে সাধারণ শেয়ারকে স্টক হিসেবে অভিহিত করা হয়। এদের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্যতম।
আরও পড়ুন:- শেয়ার কাকে বলে?
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.