লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম কি :-
লিনাক্স হচ্ছে একটি মাল্টি টাস্কিং ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম যা বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার প্রোগ্রামার দ্বারা উন্নতি লাভ করেছে। এটি UNIX অপারেটিং সিস্টেমের একটি বিশেষ সংস্করণ।১৯৯০ সালে ফিনল্যান্ডের যুবক লিনাস টরভাল্ডস লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করেন। লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম বর্ণভিত্তিক ও চিত্রভিত্তিক উভয় পরিবেশের সুবিধা প্রদান করে এবং এটির সিকিউরিটি ও গ্রাফিক্স অত্যন্ত শক্তিশালী। বিভিন্ন অফিস, বাসা-বাড়ি ও কোম্পানিতে লিনাক্স ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
GNU নামের একটি সংস্থা এর সাথে বিভিন্ন শেপ, উইন্ডো ম্যানেজমেন্ট ও ইউটিলিটি যোগ করে একে পুরোপুরি একটি অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে দাঁড় করিয়েছে।
আরও পড়ুন :- ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কি?
লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের সুবিধা :-
লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের অন্যতম সুবিধাসমূহ হলো-
বর্তমান বিশ্বে জনপ্রিয়তার দৌড়ে কেবলই এগিয়ে চলা একটি অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে লিনাক্স। অনেকের অবদানে ধন্য হয়ে ক্রমশই বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে যাচ্ছে লিনাক্স।
লিনাক্স ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনামূলক বৈশিষ্ট্যসমূহ হলো :
১. উইন্ডোজ একটি গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস অপারেটিং সিস্টেম। অন্যদিকে লিনাক্স একটি বর্ণভিত্তিক ও চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
২. লিনাক্স ওপেন সোর্স কোডভিত্তিক একটি অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু উইন্ডোজ ওপেন সোর্স কোডভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম নয়।
৩. যে কেউ লিনাক্সের পরিবর্তন আনতে পারবে। কিন্তু উইন্ডোজে তা নয়।
৪. ইন্টারনেট হতে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম একদম ফি-তে ডাউনলোড করা যায়। অন্যদিকে উইন্ডোজ বা অন্য কোনো অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে যা সম্ভব নয়।
৫. লিনাক্সের নেটওয়ার্ক সাপোর্ট সার্ভিস উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় অধিকতর শক্তিশালী।
৬. উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের চেয়ে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের সিকিউরিটি ও গ্রাফিক্স অত্যন্ত শক্তিশালী।
- লিনাক্স বর্ণভিত্তিক ও চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
- লিনাক্স ওপেন সোর্স কোডভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
- ইন্টারনেট হতে সহজেই লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ডাউনলোড করা যায়।
- নেটওয়ার্ক সাপোর্ট সার্ভিস উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় অধিকতর শক্তিশালী।
- এটির সিকিউরিটি ও গ্রাফিক্স অত্যন্ত শক্তিশালী।
- লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের ওপর নিজের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা যায় ইত্যাদি।
লিনাক্স ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য :-
বর্তমান বিশ্বে জনপ্রিয়তার দৌড়ে কেবলই এগিয়ে চলা একটি অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে লিনাক্স। অনেকের অবদানে ধন্য হয়ে ক্রমশই বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে যাচ্ছে লিনাক্স।
লিনাক্স ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনামূলক বৈশিষ্ট্যসমূহ হলো :
১. উইন্ডোজ একটি গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস অপারেটিং সিস্টেম। অন্যদিকে লিনাক্স একটি বর্ণভিত্তিক ও চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
২. লিনাক্স ওপেন সোর্স কোডভিত্তিক একটি অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু উইন্ডোজ ওপেন সোর্স কোডভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম নয়।
৩. যে কেউ লিনাক্সের পরিবর্তন আনতে পারবে। কিন্তু উইন্ডোজে তা নয়।
৪. ইন্টারনেট হতে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম একদম ফি-তে ডাউনলোড করা যায়। অন্যদিকে উইন্ডোজ বা অন্য কোনো অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে যা সম্ভব নয়।
৫. লিনাক্সের নেটওয়ার্ক সাপোর্ট সার্ভিস উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় অধিকতর শক্তিশালী।
৬. উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের চেয়ে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের সিকিউরিটি ও গ্রাফিক্স অত্যন্ত শক্তিশালী।
আরও পড়ুন :- ওয়ার্ড প্রসেসিং কি?
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.