যুক্তরাজ্য :-
ইউরোপ মহাদেশের অন্যতম দেশ যুক্তরাজ্য। এটি ২° পূর্ব দ্রাঘিমারেখা থেকে ১০° পশ্চিম দ্রাঘিমারেখা এবং ৫০° উত্তর অক্ষরেখা থেকে ৬০° উত্তর অক্ষরেখা পর্যন্ত বিস্তৃত।ইউরোপের উত্তর-পশ্চিমাংশে গ্রেট ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ড নামে দুইটি বড় দ্বীপ এবং হেব্রাইডিস, মাইল অফম্যান, সেটল্যান্ড, অকনি, চ্যানেল দ্বীপপুঞ্জসহ প্রায় ৫,০০০ ছোট ছোট দ্বীপ রয়েছে।
গ্রেট ব্রিটেন তিন ভাগে বিভক্ত। এর দক্ষিণের অংশকে ইংল্যান্ড, উত্তরের অংশকে স্কটল্যান্ড এবং পশ্চিমাংশকে বলা হয় ওয়েলস।
আয়ারল্যান্ড আবার দুইটি অংশে বিভক্ত। একটি হলো উত্তর আয়ারল্যান্ড এবং অন্যটি দক্ষিণ আয়ারল্যান্ড।
আরও পড়ুন :- এশিয়া মহাদেশের ইতিহাস
দক্ষিণ আয়ারল্যান্ড একটি স্বাধীন দেশ। এর রাষ্ট্রীয় নাম আইরিশ রিপাবলিক।
উত্তর আয়ারল্যান্ড এবং গ্রেট ব্রিটেন নিয়ে গঠিত যুক্তরাজ্য। এর রাজধানী লন্ডন। দেশটির আয়তন ২,৪৪,১১০ বর্গকিলোমিটার। যুক্তরাজ্যের মোট স্থল সীমানা ৪৪৩ কিলোমিটার এবং উপকূল রেখা ১২,৪২৯ কিলোমিটার। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে শুধুমাত্র দক্ষিণ আয়ারল্যান্ডের স্থল সীমান্ত রয়েছে।
দেশটির অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল এবং আঞ্চলিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল। প্রধান নদী টেমস, টাইন, টিজ প্রভৃতি। প্রসিদ্ধ স্থানসমূহের মধ্যে রয়েছে লন্ডন, গ্লাসগো, ডান্ডি, বার্মিংহাম, এডিনবরা প্রভৃতি। দেশটি পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় উন্নত।
যুক্তরাজ্যে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র এবং সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। দেশটিতে দুইকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট রয়েছে। একটি হলো হাউস অব লর্ডস এবং অন্যটি হাউস অব কমন্স। হাউস অব লর্ডস এর সদস্য সংখ্যা ৮১৫ এবং হাউস অব কমন্স এর সদস্য সংখ্যা ৬৫০।
একসময় যুক্তরাজ্যের অনেকগুলো উপনিবেশ ছিল। বর্তমান উপনিবেশ সমূহের মধ্যে রয়েছে ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ, সেন্ট হেলেনা, দিয়াগো গার্সিয়া, বারমুডা কেইম্যান দ্বীপ, চ্যানেল দ্বীপপুঞ্জ, দক্ষিণ স্যান্ডউইচ দ্বীপপ প্রভৃতি।
আরও পড়ুন :- মহাদেশ কাকে বলে ও কয়টি
যুক্তরাজ্যকে এগারটি প্রশাসনিক অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়েছে। যথা-
১ স্কটল্যান্ড
২. নর্থ ইংল্যান্ড
৩. ল্যাংকাশায়ার
৪. ইয়র্কস
৫. ওয়েলস
৬. ওয়েস্ট মিডল্যান্ড
৭. ইস্ট মিডলান্ড
৮. ইস্ট এংলিয়া
৯. ডেভন
১০. ব্রিস্টল এবং
১১. লন্ডন।
জনসংখ্যা :-
যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যা ৬৫.৬ মিলিয়ন এবং বৃদ্ধির হার ০.৩% (পিআরবি, ২০১৬)।
শিক্ষা :-
যুক্তরাজ্য শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নত। এখানে বহু পুরাতন এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ শিক্ষা গ্রহণের জন্য আগমন করে।ভূপ্রকৃতি :-
যুক্তরাজ্যের ভূ-প্রকৃতিতে ভিন্নতা রয়েছে। ইংল্যান্ডের বেশির ভাগ ভূখণ্ড তৃণভূমি দ্বারা গঠিত। ওয়েলস পর্বতময় হলেও স্কটল্যান্ড অধিক পর্বতময়।জলবায়ু :-
যুক্তরাজ্যের জলবায়ু শীতল নাতিশীতোষ্ণ। এখানকার জলবায়ু ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জীয় জলবায়ু নামে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে উষ্ণ এবং শীতকালে শীতল তাপমাত্রা বিরাজমান থাকে। মাঝে মাঝে তাপমাত্রা ০° সেলসিয়াস বা তার নিচে নেমে যায়। সাধারণত দেশটির উত্তরাংশের তুলনায় দক্ষিণাংশ অধিক উষ্ণ থাকে। এখানে প্রায় সারা বছর বৃষ্টি হয়।খনিজ সম্পদ :-
যুক্তরাজ্যের খনিজ সম্পদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো প্রাকৃতিক গ্যাস, তেল, কয়লা, চুনাপাথর, জিপসাম, স্বর্ণ, রৌপ্য, চীনামাটি, ডলোমাইট, চূর্নশিলা, আগ্নেয় ধাতব পদার্থ, নুড়ি, কেওলিন, সিলিকা বালি, লৌহ আকরিক, টিন, পটাশ, সিলিকা বালি প্রভৃতি। খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ যুক্তরাজ্য ইউরোপের শ্রেষ্ঠ শিল্পোন্নত দেশ ।শিল্প :-
এদেশের শিল্পাঞ্চল সমূহ কয়লা ক্ষেত্র গুলোর সাথে নিবিড় ভাবে সম্পর্ক যুক্ত। এখানকার প্রধান শিল্পাঞ্চল গুলো হলো-- মিডল্যান্ড
- উত্তর-পূর্ব ইংল্যান্ড
- ইয়র্ক শায়ার, নোটিংহাম শায়ার ও ডার্বিশায়ার
- ল্যাঙ্কাশায়ার
- বৃহত্তর লন্ডন
- মধ্য স্কটল্যান্ডট
- বেলফাস্ট এবং
- দক্ষিণ ওয়েলস।
শিল্পসমূহের মধ্যে লৌহ ও ইস্পাত, ইঞ্জিনিয়ারিং, পরিবহন যন্ত্রপাতি, কাঁচের সামগ্রী, মোটরগাড়ি, মৃৎশিল্প, জাহাজ নির্মাণ, রাসায়নিক সার, ঔষধ, কৃত্রিম তন্ত্র, পশম বয়ন, কার্পাস বয়ন, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম অন্যতম।
কৃষিকাজ :-
যুক্তরাজ্যের মোট ভূমির প্রায় ৭১ শতাংশ কৃষিকাজে ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে আবাদী জমি ২৫.১ শতাংশ, স্থায়ী ফসল ০.২ শতাংশ এবং স্থায়ী চারণভূমি ৪৫.৭ শতাংশ (সিআইএ, ২০১৭)। কৃষিকাজে নিয়োজিত মোট জনসংখ্যার ১.৫%। এদেশে কৃষিতে দক্ষ শ্রমিক এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এখানে বড় বড় কৃষি খামার গড়ে উঠেছে। যুক্তরাজ্যের একটি প্রধান কৃষি ফসল গম। এদেশে উৎপাদিত অন্যান্য কৃষি ফসলের মধ্যে রয়েছে যব, আলু, মাশরুম, পেয়াজ, স্ট্রবেরি, আপেল, পিয়াজ ইত্যাদি। প্রাণিসম্পদের মধ্যে রয়েছে গরু, ভেড়া, শুকর ইত্যাদিযুক্তরাজ্য ইউরোপ মহাদেশের অন্যতম দেশ। দেশটি ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলস্ এর সমন্বয়ে গঠিত। এর আয়তন প্রায় ২,৪৪,৮২০ বর্গকিলোমিটার। এখানকার ভূ-প্রকৃতিতে বৈচিত্র্যতা রয়েছে। বেশিরভাগ ভূমি তৃণ দ্বারা গঠিত। ওয়েলস্ পর্বতময় হলেও স্কটল্যান্ডে পর্বতের সংখ্যা বেশি। যুক্তরাজ্য খনিজ সম্পদ এবং শিল্পে সমৃদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি কৃষিতেও সমৃদ্ধ। এটি ইউরোপের শ্রেষ্ঠ শিল্পপ্রধান দেশ হিসেবে পরিচিত।
আরও পড়ুন :- সমস্ত রাজধানীর নাম সমূহ
যুক্তরাজ্য প্রধানমন্ত্রীর নাম :-
১৭২১ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ইউরোপ মহাদেশের গুরুত্বপূর্ণ দেশ যুক্তরাজ্য (United Kingdom) এর সব প্রধানমন্ত্রী দের নাম দেওয়া হয়েছে। আশা করি তোমাদের খুব উপকারে লাগবে।প্রধানমন্ত্রী | কার্যালয় শুরু | কার্যালয় শেষ |
---|---|---|
রবার্ট ওয়ালপোল | ৩ এপ্রিল, ১৭২১ | ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪২ |
স্পেন্সার কম্পটন | ১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪২ | ২ জুলাই, ১৭৪৩ |
হেনরি পেলহাম | ২৭ আগস্ট, ১৭৪৩ | ৬ মার্চ, ১৭৫৪ |
থমাস পেলহাম-হোলস | ১৬ মার্চ, ১৭৫৪ | ১১ নভেম্বর, ১৭৫৬ |
উইলিয়াম ক্যাভেনডিশ | ১৬ নভেম্বর, ১৭৫৬ | 29 জুন,১৭৫৭ |
থমাস পেলহাম-হোলস | ২৯ জুন, ১৭৫৭ | ২৬ মে, ১৭৬২ |
জন স্টুয়ার্ট | ২৬ মে, ১৭৬২ | ৮ এপ্রিল, ১৭৬৩ |
জর্জ গ্রেনভিল | ১৬ এপ্রিল, ১৭৬৩ | ১০ জুলাই, ১৭৬৫ |
চার্লস ওয়াটসন ওয়েন্টওয়ার্থ | ১৩ জুলাই, ১৭৬৫ | ৩০ জুলাই, ১৭৬৬ |
উইলিয়াম পিট | ৩০ জুলাই, ১৭৬৬ | ১৪ অক্টোবর, ১৭৬৮ |
অগাস্টাস ফিটজরয় | ১৪ অক্টোবর, ১৭৬৮ | ২৮ জানুয়ারি, ১৭৭০ |
ফ্রেডেরিক নর্থ | ২৮ জানুয়ারি, ১৭৭০ | ২৭ মার্চ, ১৭৮২ |
চার্লস ওয়াটসন ওয়েন্টওয়ার্থ | ২৭ মার্চ, ১৭৮২ | ১ জুলাই, ১৭৮২ |
উইলিয়াম পেটি | ৪ জুলাই, ১৭৮২ | ২৬ মার্চ, ১৭৮৩ |
উইলিয়াম ক্যাভেনডিশ বেন্টিঙ্ক | ২ এপ্রিল, ১৭৮৩ | ১৮ ডিসেম্বর, ১৭৮৩ |
উইলিয়াম পিট | ১৮ ডিসেম্বর, ১৭৮৩ | ১৪ মার্চ, ১৮০১ |
হেনরি অ্যাডিংটন | ১৭ মার্চ, ১৮০১ | ১০ মে, ১৮০৪ |
উইলিয়াম পিট | ১০ মে, ১৮০৪ | ২৩ জানুয়ারি, ১৮০৬ |
উইলিয়াম গ্রেনভিল | ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৮০৬ | ২৫ মার্চ, ১৮০৭ |
উইলিয়াম ক্যাভেনডিশ-বেন্টিঙ্ক | ৩১ মার্চ, ১৮০৭ | ৪ অক্টোবর, ১৮০৯ |
স্পেন্সার পার্সেভাল | ৪ অক্টোবর, ১৮০৯ | ১১ মে, ১৮১২ |
রবার্ট জেনকিনসন | ৮ জুন, ১৮১২ | ৯ এপ্রিল, ১৮২৭ |
জর্জ ক্যানিং | ১২ এপ্রিল, ১৮২৭ | ৮ আগস্ট, ১৮২৭ |
এফজে রবিনসন | ৩১ আগস্ট, ১৮২৭ | ৮ জানুয়ারি, ১৮২৮ |
আর্থার ওয়েলেসলি | ২২ জানুয়ারি, ১৮২৮ | ১৬ নভেম্বর, ১৮৩০ |
চার্লস গ্রে | ২২ নভেম্বর, ১৮৩০ | ৯ জুলাই, ১৮৩৪ |
উইলিয়াম ল্যাম্ব | ১৬ জুলাই, ১৮৩৪ | ১৪ নভেম্বর, ১৮৩৪ |
আর্থার ওয়েলেসলি | ১৭ নভেম্বর, ১৮৩৪ | ৯ ডিসেম্বর, ১৮৩৪ |
স্যার রবার্ট পিল | ১০ ডিসেম্বর, ১৮৩৪ | ৮ এপ্রিল, ১৮৩৫ |
উইলিয়াম ল্যাম্ব | ১৮ এপ্রিল, ১৮৩৫ | ৩০ আগস্ট, ১৮৪১ |
স্যার রবার্ট পিল | ৩০ আগস্ট, ১৮৪১ | ২৯ জুন, ১৮৪৬ |
লর্ড জন রাসেল | ২৯ জুন, ১৮৪৬ | ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৮৫২ |
এডওয়ার্ড স্মিথ-স্ট্যানলি | ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৮৫২ | ১৭ ডিসেম্বর, ১৮৫২ |
জর্জ হ্যামিল্টন-গর্ডন | ১৯ ডিসেম্বর, ১৮৫২ | ৩০ জানুয়ারি, ১৮৫৫ |
হেনরি জন টেম্পল | ৬ ফেব্রুয়ারি, ১৮৫৫ | ১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৮৫৮ |
এডওয়ার্ড স্মিথ-স্ট্যানলি | ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৮৫৮ | ১১ জুন, ১৮৫৯ |
হেনরি জন টেম্পল | ১৩ জুন, ১৮৫৯ | ১৮ অক্টোবর, ১৮৬৫ |
জন রাসেল | ২৯ অক্টোবর, ১৮৬৫ | ১৬ জুন, ১৮৬৬ |
এডওয়ার্ড স্মিথ-স্ট্যানলি | ২৮ জুন, ১৮৬৬ | ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৮৬৮ |
বেঞ্জামিন ডিসরায়েলি | ২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮৬৮ | ১ ডিসেম্বর ১৮৬৮ |
উইলিয়াম এওয়ার্ট গ্ল্যাডস্টোন | ৩ ডিসেম্বর, ১৮৬৮ | ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮৭৪ |
বেঞ্জামিন ডিসরায়েলি | ২০, ফেব্রুয়ারি ১৮৭৪ | ২১ এপ্রিল, ১৮৮০ |
উইলিয়াম এওয়ার্ট গ্ল্যাডস্টোন | ২৩ এপ্রিল, ১৮৮০ | ২০ জুন, ১৮৮৫ |
রবার্ট গ্যাসকোয়েন-সিসিল | ২৩ জুন, ১৮৮৫ | ২৮ জানুয়ারি, ১৮৮৬ |
উইলিয়াম এওয়ার্ট গ্ল্যাডস্টোন | ১ ফেব্রুয়ারি, ১৮৮৬ | ২০ জুলাই, ১৮৮৬ |
রবার্ট গ্যাসকোয়েন-সিসিল | ২৫ জুলাই, ১৮৮৬ | ১১ আগস্ট, ১৮৯২ |
উইলিয়াম এওয়ার্ট গ্ল্যাডস্টোন | ১১ আগস্ট, ১৮৯২ | ২ মার্চ, ১৮৯৪ |
আর্চিবাল্ড প্রিমরোজ | ২ মার্চ, ১৮৯৪ | ২২ জুন, ১৮৯৫ |
রবার্ট গ্যাসকোয়েন-সিসিল | ২৫ জুন, ১৮৯৫ | ১১ জুলাই, ১৯০২ |
আর্থার বালফোর | ১১ জুলাই, ১৯০২ | ৪ ডিসেম্বর, ১৯০৫ |
হেনরি ক্যাম্পবেল-ব্যানারম্যান | ৫ ডিসেম্বর, ১৯০৫ | ৩ এপ্রিল, ১৯০৮ |
এইচ. এইচ. অ্যাস্কুইথ | ৫ এপ্রিল, ১৯০৮ | ৫ ডিসেম্বর, ১৯১৬ |
ডেভিড লয়েড জর্জ | ৬ ডিসেম্বর, ১৯১৬ | ১৯ অক্টোবর, ১৯২২ |
বনার ল | ২৩ অক্টোবর, ১৯২২ | ২০ মে, ১৯২৩ |
স্ট্যানলি বাল্ডউইন | ২২ মে, ১৯২৩ | ২২ জানুয়ারি, ১৯২৪ |
রামসে ম্যাকডোনাল্ড | ২২ জানুয়ারি, ১৯২৪ | ৪ নভেম্বর, ১৯২৪ |
স্ট্যানলি বাল্ডউইন | ৪ নভেম্বর, ১৯২৪ | ৪ জুন, ১৯২৯ |
রামসে ম্যাকডোনাল্ড | ৫ জুন, ১৯২৯ | ৭ জুন, ১৯৩৫ |
স্ট্যানলি বাল্ডউইন | ৭ জুন, ১৯৩৫ | ২৮ মে, ১৯৩৭ |
নেভিল চেম্বারলাইন | ২৮ মে, ১৯৩৭ | ১০ মে ১৯৪০ |
উইনস্টন চার্চিল | ১০ মে ১৯৪০ | ২৬ জুলাই, ১৯৪৫ |
ক্লিমেন্ট অ্যাটলি | ২৬ জুলাই, ১৯৪৫ | ২৬ অক্টোবর, ১৯৫১ |
উইনস্টন চার্চিল | ২৬ অক্টোবর, ১৯৫১ | ৫ এপ্রিল, ১৯৫৫ |
অ্যান্থনি ইডেন | ৬ এপ্রিল, ১৯৫৫ | ৯ জানুয়ারি, ১৯৫৭ |
হ্যারল্ড ম্যাকমিলান | ১০ জানুয়ারি, ১৯৫৭ | ১৮ অক্টোবর, ১৯৬৩ |
অ্যালেক ডগলাস-হোম/td> | ১৯ অক্টোবর, ১৯৬৩ | ১৬ অক্টোবর, ১৯৬৪ |
হ্যারল্ড উইলসন | ১৬ অক্টোবর, ১৯৬৪ | ১৯ জুন, ১৯৭০ |
এডওয়ার্ড হিথ | ১৯ জুন, ১৯৭০ | ৪ মার্চ, ১৯৭৪ |
হ্যারল্ড উইলসন | ৪ মার্চ, ১৯৭৪ | ৫ এপ্রিল, ১৯৭৬ |
জেমস ক্যালাগান | ৫ এপ্রিল, ১৯৭৬ | ৪ মে, ১৯৭৯ |
মার্গারেট থ্যাচার | ৪ মে, ১৯৭৯ | ২৮ নভেম্বর, ১৯৯০ |
জন মেজর | ২৮ নভেম্বর, ১৯৯০ | ২ মে, ১৯৯৭ |
টনি ব্লেয়ার | ২ মে, ১৯৯৭ | ২৭ জুন, ২০০৭ |
গর্ডন ব্রাউন | ২৭ জুন, ২০০৭ | ১১ মে, ২০১০ |
ডেভিড ক্যামেরন | ১১ মে, ২০১০ | ১৩ জুলাই, ২০১৬ |
থেরেসা মে | ১৩ জুলাই, ২০১৬ | ২৪ জুলাই, ২০১৯ |
বরিস জনসন | ২৪ জুলাই, ২০১৯ | বর্তমান |
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam link in the comment box.